নিউপোর্টের এমারেল্ড টাওয়ারের সাতান্ন তলায় বসে নিঃসঙ্গ বোধিসত্ত্ব ম্যানহাটানের স্কাইলাইন দেখেন আর কথা বলেন হাডসন নদীর সঙ্গে। ছোটবেলার কথা, মানসী আত্রেয়ীর কথা, জোনাকির কথা। বোধিসত্ত্বের বড় মেয়ে তৃষা জার্মান ছেলে এডওয়ার্ডকে বিয়ে করে থিতু হয়েছে সিয়াটলে। এডওয়ার্ডের ঠাকুরদাদা আলফ্রেড যৌবনে জার্মানির নাতসি দলে ছিলেন। ছোট মেয়ে তারা নীলনয়নী এবং শ্বেতাঙ্গ। গাঢ় কমলা রঙের চুল তার। অ্যানথ্রোপলজিতে পিএইচ ডি করছে সে।বোধিসত্ত্বের কাকিমা ইরাবতী বৌদ্ধ ছিলেন। বোধিসত্ত্বও বৌদ্ধধর্মে অনুপ্রাণিত হন। একাকিত্বের যন্ত্রণা থেকে মুক্তিলাভের জন্য নির্বাণের সংজ্ঞা খুঁজে বেড়াতেন কেবলই। সারাজীবনের কৃচ্ছ্রসাধন-শেষে তিনি এক পথের সন্ধান পান।রোমাঞ্চকর এই উপন্যাসে জীবনের বিচিত্র রংবাহার পাঠককে অভিভূত করে।
[Source: Ananda Publishers]
Reviews
There are no reviews yet.